আমরা কোন দিকে এগোচ্ছি? মায়ের উদ্দেশ্যে কলেজ ছাত্রীর চিঠি সোশ্যাল মিডিয়ায়

•নিজস্ব সংবাদদাতা, স্থানীয় সংবাদ, ঘাটাল: আমরা কোন দিকে এগোচ্ছি? মেয়ে ঘাটাল রবীন্দ্র শতবার্ষিকী মহাবিদ্যালয়ে সিক্সথ সেমেস্টারের ছাত্রী। মা-বাবা দুই বোনের সংসার। নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবার। মেয়ে ইচ্ছে খুশি যেখানে সেখানে চলে যায়। রাতে বাড়ি ফেরে। এই নিয়ে মা বকবকি করলে সে ২জুন বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। ৪ জুন থানায় অভিযোগ হওয়ার পর ‘স্থানীয় সংবাদ’-এর ডিজিটাল মিডিয়ায় ওই রাতে নিরুদ্দেশ যুবতীর উদ্দেশ্যে একটি খবর প্রকাশ করা হয়। খবরটি প্রকাশিত হতেই ওই কলেজ ছাত্রী তার মায়ের উদ্দেশ্যে একটি চিঠি ফেসবুকে পোস্ট করে। যেটা পড়লে আপনি মুষড়ে পড়বেন। ভাববেন, এই প্রজন্মের কিছু ছেলে-মেয়ে কোন পথে এগোচ্ছে। [সেই খবর দেখে অবশ কলেজ ছাত্রী রাতেই বাড়ি ফিরে আসে।] নীচে আন এডিটেট পোস্টটি দেওয়া হল। মন দিয়ে পড়বেন। অনেক অভিজ্ঞতা হবে। চিঠিটির কোনও শব্দ, বাক্য এবং বানান পরিবর্তন করা হয়নি—
‘‘সবাই অবাক অনেকটাই হবে জানি তাও সময় থাকলে একটু ভালো করে পড়ে নেবেন। 😇
আমি Rimpa Samanta বাড়ি হাজরাবের ছোটো বেলা থেকে মামা বাড়িতে দিদার দাদুর কাছে ভালো করেই মানুষ হয়েছি। বেশ ভালোই ছিলাম মাঝে বেধে বসলো দুর্যোগ মা বোনকে নিয়ে মামা বাড়িতে চলে আসলো বাবা নাকি তার খেয়াল রাখছেনা। মেনে নিলাম বাবা মা এর যোগাযোগ পুরো বন্ধ ছোটো বেলা থেকেই মা এর ভালোবাসা খুব বেশি না পেলেও দাদু দিদার কাছে খুব পেয়েছি। মা যখন মামা বাড়িতে আসলো তখন বাবার সাথে তার যোগাযোগ পুরো বন্ধ করে দিয়েছি সব যায়গায় ব্লক। বাবা নেপাল এ থাকে। রীতিমত মা এর দেখে আমিও বাবার সাথে কথা বলতাম না। এমন না যে বাবা আর্থিক দিক থেকে পিছিয়ে গেছিলো বাবা সত্যি আমাদের ভালোবাসে তার কোনও কর্তব্য থেকে পিছপা হয়নি যথা সময়েই মা এর একাউন্ট এ টাকা পাঠিয়ে দিত আমাদের জন্য। মা ও শুধু বসে খায়না সেও ট্রেলার এর কাজ করে আমাদের সব সখ পূরণ করে। বলতে খারাপ লাগলেও ভয় নেই আর বাবার সাথে যোগাযোগ না থাকা কালীন মা অন্য একজনের সাথে সম্পর্কে জড়ায়। আমি আস্তে আস্তে মা কে কিছু বলতে না পেরে কথা বলা কমিয়ে দিয়েছিলাম। বাড়িতে কারোর সাথে খুব একটা কথা বলতাম না। নেহা আমার বান্ধবী শুধু বান্ধবী বললে কম হবে বোন বলা যায় আমি প্রায়ই ওদের বাড়িতে থাকতাম মা এর ওসব কাজ দেখে আমার তার সাথে কথা বলার ইচ্ছে শেষ। নেহাদের বাড়িতে ওর মাও আমায় নিজের মেয়ের মতোই ট্রিট করতো যখন যেতাম। সে লোকের বাড়িতে কাজ করে ঠিকি কিন্তু কোনোদিন বলেনি যে তোকে খেতে দিতে পারবো না বরং বলতো তুই যে আছিস তোর মা কিছু বলবেনা তো তোকে আমিই যেতে চাইতাম না আমার বাড়িতে ভালো লাগতো না।
আগের বার বাবা যখন দেশ এলো আমি আমাদের বাড়ি মানে হাজরাবের গিয়েছিলাম একদিন থাকার পর বাবা বললো এখানে থাকলে তোর মা আমাকেই কথা শোনাবে বলবে মেয়ে কে আমি ভুলভাল বুঝিয়ে রেখে দিয়েছি মা এর কাছে গিয়েই থাক। আমি বেশির ভাগ নেহাদের বাড়িতেই থাকতাম মিথ্যে বলবোনা। সেটার নিয়ে একবার ভীষণ ঝামেলা হয় এখানে বলে রাখি আমার প্যানিক অ্যাটাক হয় আর সেটা এতো মারাত্মক রকম হয় কথাই বলে আপনাদের বোঝানো সম্ভব না যারা দেখেছে তারা জানবে। মা বাবা দুজনেই জানে তারা আমায় সায়কেট্রিষ্ট এর কাছে নিয়েও গেছিলো তিনি কয়েকটি রেগুলার এর একটি এমার্জেন্সি এর ওষুধ দেয় যেটা প্যানিক অ্যাটাক এর সময় আমি না পেলে মনে হয় বুকে শাস টা আটকে এই বোধয় প্রাণটা ছেড়ে যাবে। প্রথম বার আমি বাবা আর নেহার সাথে ডক্টর আর কাছে গিয়েছিলাম তাই তারাই জানে ওষুধ এর বিষয়ে ম জানতো না। ওষুধ টা পেপার এর মতো পাতলা আমি দু/তিনটা করে ফোনের পেছনে রাখতাম এখন ফোন নেই তাই পার্শ্বে রাখি। প্রমাণস্বরূপ নিচে ছবিও দিয়ে দেবো কারণ ওটা সাথেই আছে বাকি আর তো কিছু আনিনি তায় নাহলে প্রেসক্রিপশন তাও দেখতাম। যাইহোক মূল কথায় ফিরি জানি খুব বড়ো হচ্ছে লেখা টা তাও সংক্ষেপে বলার কোনও লাভ নেই সবাই আমাকেই দোষী মনে করবে। অনেক দিন আগে তারিখটা ঠিক মনে পড়ছেনা নেহার বাড়িতে থাকার নিয়ে বাড়িতে ঝামেলা হয়, মা অনেক বাজে বাজে কথা বলেছে নেহার মা নাকি আমাকে দিয়ে তাদের বাড়িতে শরীরের বেবসা করে তাই নাকি আমায় ওষুধ করে রেখেছে আমি সেই জন্য বাড়ি আসিনা অনেকক্ষন এভাবে অনেক ভুলভাল কথা বলার পর, আমি আর চুপ থাকতে পারলাম না আমি বলেই ফেললাম লোকের ওপর আরোপ না দিয়ে নিজের ভুল টা দেখো। আমি আর ছোটো নেই যথেষ্ট বড়ো তুমি কেনো বাবা কে ছেড়ে অন্য লোকের সাথে কথা বলো? (মা এর ফেসবুক এর মেসেজে আমি খুবই ইন্টিমেট চ্যাট খুঁজে পাই সেই বেক্তির সাথে যা শুধু মাত্র কেউ স্ত্রী তার স্বামীর সাথেই ওমন কথা বলে ) কথা টা মা কে খুলে বলি যে আমি এই মেসেজ গুলো দেখেছি আমার কাছে এখন কোনও প্রমাণ নেই মা তার ফোন থেকে ডিলিট করে দিয়েছে। মা আমায় বোঝানোর জায়গায় আমায় কষিয়ে চর মেরে বলে ‘তুই মেয়ে হয়ে আমাকে দেখাতে আসবি আমি ভুল করছি নাকি ঠিক ‘ দিদা বোন সবাই সব শুনেছে মা এর মার এর প্রতিবাদ সেদিনই করতে পারতাম কিন্তু সেই পরিস্থিতি আমার ছিলো না আমি তখন মার খেয়ে জ্ঞ্যান হারায় যখন জ্ঞ্যান ফেরে তখন মনে হচ্ছিল কেউ গলাটা দু – হাতে চেপে আমায় মেরেই ফেলবে আরে না তখন আর কেউ মারছিল না মারছিল আমার নিজের ভেতরের সেই রোগ প্যানিক অ্যাটাক তখন আমায় জিজ্ঞেস করা হয়েছিল যে কি হয়েছে আমি ওমন চটপট করছি কেনো আমি তখন সেই অবস্থা টা বোঝানোর মতো অবস্থাতেই ছিলাম না মুখ দেখে কয়েকটা শব্দ বেরি ছিলো ‘নেহাকে কল করো’ মা নেহাকে কল করে ওষুধ এর কথা জানতে পারে এবং আমি সেটা পেয়ে যেনো প্রাণ ফিরে পাই। এটা গেলো পুরনো ঘটনা। আজকে আপনারা সোশ্যাল মিডিয়াতে যা দেখছেন সেটা একটু বলার চেষ্টা করি আমি লিখছি বলে গুছিয়ে লিখতে হইতো পারছি মুখে বলা আমার পক্ষে সম্ভব আবেগ চোখের জল আমারও আছে আমিও কেঁদে কষ্ট টা দেখাতে পারতাম কেনো করিনি সেটা পরে বলছি। আমি রিসেন্টলি একটি বুটিকে কাজে লেগেছিলাম ঘাটাল শহরে বাবা মা এর এখন মিল হয়েছে আমি অনেক খুশি ছিলাম। যদিও বাবাও জানতো মা এর সেই সম্পর্ক এর বেপারে সে নিজেও আমায় তাদের চ্যাট এর কতো গুলো স্ক্রীনশট দিয়েছিল লোকলজ্জায় সবাই কে বলতে পারেনা তো নাম খারাপ হবে। তো বাবা বার বার আসা থেকে বিয়ের কথা বলতে থাকে আমি নিজের খরচ টা অন্তত একটি চালাতে পারি সেই জন্য কাজটাই join হই একটা দিদির বুটিকটা কোনও ছেলেরও না যে সন্দেহ করার কিছু ছিলো তাদের। তারা আমায় বার বার বলে যে কাজে যাবিনা এদিকে মামা বাড়িতে দিদা খাবার এর নিয়ে প্রতি নিয়ত খোটা দেই আমি অসহায় হয়ে সবটাই সয়ে নির্লজ্জের মতো খাবার খেয়ে নিতাম বাঁচতে হবেত। তাই একটু নিজের পায়ে দাড়াতে চাইতাম আরকি। এখন লেখা পড়া করে যে কজন চাকরি পাই আমি দেখিনি আমার মা বাবার ভাবনা আমি B.A. General course niye porei onek boro kichu peye jabo. তারা বলতো তুই যে এতো পড়লি ওই কাপড় দোকানে কাজ করবি বলে?
আমি মানসিকতা কোনোদিনও পাল্টাতে পারবনা যে এটা খুব বড়ো শহর না যে অনেক সুযোগ আছে কিছু একটা পেয়ে যাবো। তাদের নিচু মানসিকতার আরেকটি উদাহরণ দেই তারা ভাবতো আমি বুটিকে কাজ আর নাম করে দেহ ব্যবসা করে বেড়াই আর সেই টাকা নেহার মা কে এনে দি তাই সে আমায় তাদের বাড়িতে থাকতে দেই আবারও সেই আগের মতো ভাবনা। গত ৩১/০৫/২০২৩ আমি তাদের চাপে পরে কাজটা ছাড়ার সিদ্ধান্ত ও নিই। কাজ শেষে বাড়ি ফিরছিলাম বেলেঘাটা থেকে কোনো রকমে নেহাদের বাড়ির কাছে আসি কয়েকটা বাইক এর পিছু নিয়ে আমার সেই রোগটি আমি অতিরিক্ত হাসলে অতিরিক্ত কাদলে, খুব জোড়ে সাইকেল চালালেও হয় আমি বাইক এর পিছু পিছু ওতো জোড়ে পাল্লা দিয়ে আসতে হাফিয়ে পড়েছিলাম আমার ফোন আমি বাড়িতে ফেরৎ দিয়ে দিয়েছিলাম বাড়িতে আমার ফোন রাখার নিয়েও ঝামেলা হচ্ছিল তাই আমার কাছে লাইট ও ছিলোনা। আমি নেহার বাড়িতে উঠি লাইট চাইতে জল খাই হাফাচ্ছি দেখে ওরা একটু পাখায় বসতে বলে আমি বসি। নেহা বলে ওদের কোনও টর্চ নেই ওরা ফোনের ফ্ল্যাশ ইউজ করে। সেই সময়(সাড়ে ৮টা) আমার বাবা নেহাকে কল করে আমার কথা জিজ্ঞেস করে নেহা বলে অর কাছে লাইট নেই বলছে তাহলে তুমি এসে ওকে নিয়ে যাও। সে বলে আমি আসছি তাহলে। আমি ৫ মিনিট পর নেহার ফোন থেকে ফোন করে বলি তুমি সেই হাজরা বের থেকে বৈদ্যপুর আনতে আসবে (আমার মামা বাড়ি গোপাল পুর আমি ওখানেই থাকি) আজ থাকিনা ওদের বাড়িতে অনেক দিন তো আসিনি কাল সকাল ৬ তার মধ্যে ঘরে চলে যাবো। বাবা বললো ঠিক আছে ৬ টার মধ্যেই যেনো আসা হয়। ঠিক আছে বলে কল রাখলাম। খেতে বসবো তখন প্রায় ৯ টা ১০/১৫ বাবার ডাক নেহা দের বাড়ির বাইরে কোনো কিছু না বলেই ব্যাগ হাতে নিয়ে সাইকেল নিয়ে বাবার কাছে রাস্তায় চলে এলাম তার সাথে মাও ছিলো। নেহার মা আমি বেরি গেছি দেখে তাদের গ্রিল টা বন্ধ করতে আসছে সেই সময় আমার মা এর তীব্র আওয়াজ তুমি আমার মেয়ে তাকে ওষুধ করে রেখেছ আমার মেয়েকে দিয়ে এই করাও সেই করাও বাস ওমনি ঝামেলা পাকলো। বাবা কোনো প্রতিবাদ করেনি শুধু একবার মা কে বলেছিল চুপ করো তারপর মা ও বলে চললো নেহার মা ও বলে চললো ঝামেলা তুমুলে। ছেল্লামেলি করে যখন বাড়ি ফিরছি রাস্তায় যেতে যেতে মাকে বলছিলাম আজকের ঝেমালা টা পাকানোর কোনও দরকার ছিলো কি এই নিয়ে আমার আর মা এর মধ্যে কথা কাটাকাটি হতে থাকে। বাড়ি ফিরে যখন আমি নিরব ছিলাম সেই জন্যও মারলো যখন মুখ ফুটে কথা বললাম তখন ও মারলো গাল আমার ভেতর বাইরে দুদিকেই কেটে গেলো মুখের ভেতর রক্ত আমি চুপ করে রইলাম। আমার বাবা চুপ করে সব দেখলো কিছু বললোনা। আমার আবার তারপর একদিন নেহার মা এর নিয়ে বাজে কথা যেগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যে আমি সত্যি টা জেনেও চুপ থাকবো? মুখ খুলতেই আবার সেই শারীরিক নির্যাতন আবার মারলো আবার সেই প্যানিক অ্যাটাক তারা মুখে চোখে জল দিয়ে আমায় ভালো করার চেষ্টা করছে কিন্তু কারো মনে নাই আমার ওষুধ লাগে আর সেটা একটাই আছে কোথায় রেখেছিলাম তখন নিজেও মনে করতে পারিনি। অনেক ক্ষন থেকে থামছেনা দেখে বললো ও তো নাটক করছে ওর এসব কিচ্ছু রোগ হয়নি ভালো কথা 😅 মুখ বন্ধ করে মেনে নিলাম তারপর দিন আমার পড়া ছিলো আমার এক বান্ধবী তার প্রজেক্ট আনতে গেছিলো রীতিমত তাতেও জেরা হা রে রিম্পা ওখানে কাজ করতো না অন্য কোথাও যেতো রে আরও অনেক কিছুই বললো আমি কলেজ গেলাম আমার সারা শরীর তখন ব্যাথা কয়েক জায়গায় কাটা ছেরাও সবি কদিন মার খেয়ে। কলেজ থেকে আর বাড়ি ফিরিনি জানিনা এটা রাগ না আত্মসম্মানবোধ না অভিমান। আমি চাইলেই পুলিশ স্টেশন এ তাদের নামে physical torture er complain লিখিয়ে দিতে পারতাম কিন্তু আমি সত্যি চাইনি আমার জন্য তারা সাজা পাক বা থানায় যাক। আজ যদি আমিও এমন কেঁদে ভিডিও করে সোশ্যাল মিডিয়াতে ছাড়তাম আমিও হইতো অনেকের সহানুভূতি পেতাম কিন্তু আমি তাদের কথা ভেবে কিচ্ছু করিনি। আমার মা এখন এমন বিহেভ করছে যেনো সে শুধু মাত্র একটু রেগে গিয়ে দু/চার চাপর মেরেছে । বিশ্বাস করুন তেমন হলে আমি কোথায় যেতাম না মা তো একটু আধটু বোকা ঝকা বা একটু মারতেই পারে কিন্তু আমার সাথে যা অত্যাচার হয়েছে ভগবান করুক কোনো শত্রুর সাথেও যেনো তার মা বাবা না করে। এটুকু বলেই শেষ করছি তাদের হয়তো আমার বিরুদ্ধে বলার অনেক সাক্ষী আছে কিন্তু নিজেকে প্রমাণ করার মতো আমার হয়ে কেউ সাক্ষী দেবেনা আমার ভগবান সব দেখছেন তিনিই বিচার করবেন। কারণ আমি তাদের এইরকম টর্চার এর কথা সবাইকে বলে সবার কাছে কেঁদে বেরাইনি। নিজের মধ্যে সব কষ্ট চেপে রেখেছিলাম বলতে বাধ্য হলাম। আমি কাল বাড়ি ফিরব তবে জানি আবারও মার খাবো কাল নাহয় কদিন পর মারবে এতো কিছুর জন্যে। তবে আমি বলতে পারবোনা কোথায় ছিলাম কারণ সেটাই যে আমায় আশ্রয় দিয়েছিল তার অপমান ও বিপদ সবি হতে পারে ( জানার জন্য বলে রাখি আমার কোনো প্রেমিক নেই যার সাথে ফষ্টি নষ্টি করতে গিয়েছিলাম যদি থাকতো বাড়ি ফেরার সিদ্ধান্ত কোনো মতে নিতাম না)এতদূর পরে থাকলে ধন্যবাদ । কোনও জায়গায় ভুল থাকলে ক্ষমা করবেন তারা হুরুতে লিখেছি।🙏🏼’’
প্রথম দিনের পোস্ট

দ্বিতীয় দিনের পোস্ট

ঘাটাল মহকুমার সমস্ত আপডেট তে যুক্ত হন আমাদের সাথে!

‘স্থানীয় সংবাদ’ •ঘাটাল •পশ্চিম মেদিনীপুর-৭২১২১২ •ইমেল: ss.ghatal@gmail.com •হোয়াটসঅ্যাপ: 9933998177/9732738015/9932953367/ 9434243732 আমাদের এই নিউজ পোর্টালটি ছাড়াও ‘স্থানীয় সংবাদ’ নামে একটি সংবাদপত্র, MyGhatal মোবাইল অ্যাপ এবং https://www.youtube.com/SthaniyaSambad ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে।