বালাই সাত সামাজিক দূরত্ব,কাতলা মাছের মাথা,সাথে গলদা চিংড়ি কিংবা কিছু সামুদ্রিক মাছ হলে এই লকডাউনে জমিয়ে কব্জি ডুবিয়ে ভুরিভোজ করা যাবে। চোখ ছানাবড়া করার কিছু নেই। স্থানীয় সংবাদের ক্যমেরার এ দৃশ্য আজ সোমবার সকালে দাসপুর বাজারের।
যেখানে মাছ প্রিয় বাঙালি তাদের মাছ কিনতে ব্যস্ত। বাজার কমিটি দড়ি দিয়ে দূরত্ব বেঁধে দিলে কী হবে, মাছ লাফিয়ে সে দড়ি পেরিয়ে যাচ্ছে… থুড়ি মাছ দেখে বাঙালি মাছে লাফ খাচ্ছে।
লকডাউন মানে গ্রীষ্ম বা বর্ষা কিংবা পুজোয় লম্বা ছুটি নয়। লকডাউন কোনো T-20 ক্রিকেট ম্যাচও যে নয় সে কথা সাফ জানিয়েছেন দাসপুরে ও সি সূদীপ ঘোষাল। কিন্তু পুলিস প্রশাসনের কথায় তুড়ি মেরে করোনার ম্যাপে আমাদের লাল জেলার সর্বত্রই যদি এই একই চিত্র হয়,তাহলে করোনার ৫ নম্বর করুণা পেতে দাসপুরের বেশি দেরি নেই।