আশিস সামন্ত[অতিথি প্রতিবেদক•স্থানীয় সংবাদ, ঘাটাল]:গত দেড় বছর বিদ্যালয় বন্ধ। বহু ছাত্র অনলাইন ক্লাসের সুযোগ নিতে পারেনি। তারা ইতিমধ্যেই পিছিয়ে। অনেকের প্রাইভেট টিউশানিও বন্ধ হয়ে গেছে।
ইতিমধ্যে আজিম প্রেমজি ইউনিভার্সিটি ভারতের পাঁচটি রাজ্যে প্রাথমিক স্তরের ছাত্রদের উপর একটি সমীক্ষা করেছেন। ৯২% বাচ্চার পূর্বপাঠের ভাষা ভিত্তিক দক্ষতা এবং ৮২% বাচ্চার গাণিতিক দক্ষতা নষ্ট হয়েছে।
অধিকাংশ ছাত্র এক বছরের পাঠ্যক্রম না জেনেই পরের শ্রেণীতে উঠবে।
পরিবারের আয় কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়বে স্কুল ছুটের সংখ্যা। বিশেষত ১২ থেকে ১৭ বছরের মেয়েদের। পূর্বপাঠ ভুলে যাওয়া এবং নুতন শ্রেণীতে না মানিয়ে নিতে পারার ভয়েও অনেকে আর বিদ্যালয়ে ফিরবে না।
আর্থিক হতাশা, বিদ্যালয়ের সঙ্গে সম্পর্ক না থাকা অথবা অভিভাবকের মৃত্যুর কারণে মেয়েদের বাল্য বিবাহ বাড়বে এবং বাড়বে আশু মাতৃত্য।এবার সাধারণ মানুষকে শিক্ষার অধিকার পাইয়ে দেওয়ার দায়িত্য শিক্ষকদের। বিদ্যালয় খোলার আগে সম্ভব হলে বাড়ি বাড়ি প্রচার। বিদ্যালয় খুললে বিভিন্ন দলগত কার্যক্রমের মাধ্যমে ছাত্রদের মানসিক জড়তা দূর করা। পূর্বপাঠের পুনরালোচনা এবং মূল্যায়ন। পিছিয়ে থাকা ছাত্রদের জন্য বাড়তি যত্ন। সংক্ষিপ্ত সময়ে নুতন শ্রেণীর সিলেবাস শেষ করা। এগুলো স্টেজে মেকআপ কতটা সম্ভব জানিনা তবে আগে ভাগে লেশন প্ল্যান তৈরী থাকলে নিশ্চয়ই বাড়তি সুবিধা হবে। আর সময় যখন হাতে আছে।
•আমাদের ফেসবুক পেজ:https://www.facebook.com/SthaniyaSambad.Ghatal/
•ইউটিউব চ্যানেল:https://www.youtube.com/SthaniyaSambad
•আমাদের সংবাদপত্রের মোবাইল অ্যাপ:https://play.google.com/store/apps/details?id=com.myghatal.eportal&hl=en
•টেলিগ্রাম চ্যানেল:https://t.me/SthaniyaSambadGhatal
Home এই মুহূর্তে ব্রেকিং আগামীদিনে শিক্ষকদের অনেকবেশি দক্ষতা এবং সহানুভূতির সঙ্গে ছাত্রদের শিক্ষা ও মানসিক বিকাশে...