স্বামী সহ উধাও সারা শ্বশুর বাড়ির লোকেরা,ময়না তদন্তের পর গৃহবধূর দেহ এসে পোঁছালে শুন শান শ্বশুর বাড়ির দাওয়াতেই গৃহবধূর নিথর দেহ রেখে গেল মেয়ের বাপের বাড়ির লোকেরা।
মেয়েরবাড়ির অভিযোগ মেয়ের ওপর টানা শারিরীক অত্যাচার আর শেষে এই মর্মান্তিক পরিনতি। মেয়ের এই অস্বাভাবিক মৃত্যুর জন্য দায়ী শ্বশুরবাড়ির সকলেই। মেয়ের বাপের বাড়ির পাশে সারা গ্রাম। ঘটনা দাসপুর থানার ধরমপুরের। মৃত ওই গৃহবধূ নাম গীতা সাঁতরা বয়স প্রায় ৩২ বছর ।
মৃতের দুই মেয়েও রয়েছে। অভিযোগ মৃতের স্বামী তপন সাঁতরা ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে। মৃতের বাপের বাড়ির তরফে জানানো হয়,১১ই জুন দুপুরে মেয়ে গীতাকে মারধর করে শ্বশুর বাড়ির লোকেরা। খবর পেয়ে দাসপুর পুলিশের সহায়তায় মেয়েকে উদ্ধার করে পাঠানো হয় ঘাটাল হাসপাতালে। ১৮ জুন শুক্রবার গীতার মৃত্যু হলে আজ শনিবার সন্ধ্যে নাগাদ গীতার নিথর দেহ ধরমপুরে তার শ্বশুর বাড়িতে এসে পৌঁছায়। ইতিমধ্যে শ্বশুর বাড়ির সকলেই বাড়ি ছেড়ে উধাহ।
মৃতের পরিবারের পাশাপাশি গ্রামবাসীদের দাবি অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হোক,পাশাপাশি অসহায় মা হারা দুই মেয়ের ভবিষ্যতের ব্যবস্থা ও চাই। আর এই দাবিতেই সন্ধ্যে থেকে গৃহবধূর দেহ শ্বশুর বাড়ির দাওয়ায় পড়ে রইলো।