চন্দ্রকোণার পিয়ার ডাঙা বিষ পান করে বিষের শিশি নিয়ে পুলিসের কাছে হাজির চন্দ্রকোণা কলেজের প্রথম বর্ষের এক ছাত্রী। সে জানায়,প্রেমিক তার সাথে ফোনে কথা বলছে না তাই সে বিষ পান করেছে।
চন্দ্রকোণা থানার পুলিসের তৎপরতায় তড়িঘড়ি অসুস্থ ছাত্রীকে চন্দ্রকোণা হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা শুরু করা হয়। পরে অবস্থা স্থিতিশীল হতে জানাযায় বেশ কয়েকদিন প্রমিকের মোবাইল অফ,কথা হচ্ছিল না।
সেই অবসাদ থেকেই সে বিষপান করেছে। ছেলে স্নাতক,সঞ্জীত কীর্তনীয়া,বাড়ি চন্দ্রকোণা থানারই পিংলাসের ভাতাড়ায়। মেয়েটির এক দুঃসম্পর্কের দিদির দেয়র হয় সঞ্জীত।
বছর তিনেকের প্রণয়ের সম্পর্ক তাদের। মেয়ের পরিবারের পক্ষে ছেলের পরিবারের সাথে যোগাযোগ করে বিয়ের কথা পাড়া হলে রাজি হয়নি ছেলের দাদা বৌদি। অভিযোগ মাঝে মধ্যেই ছেলের মোবাইল ছাড়ায়ে নেই দাদা বৌদি। গত কয়েকদিন ধরে মোবাইলে সঞ্জীতের সাথে যোগাযোগ করতে পারছিল না প্রেমীকা। এই সম্পর্কের কথা গ্রামের অনেকেই জানে।
বাড়িতে বাবা মা ও এক ভাই আছে। বাবা দিন মজুর আর্থিকভাবেও তেমন সচ্ছল নয়।
ছেলে ও ছেলের পরিবারের নামে চন্দ্রকোণা থানায় অভিযোগ জানানো হয়েছে। পুলিস চার হাত এক করার চেষ্টায় আছে। মেয়েটি সুস্থ হওয়ার অপেক্ষায় উভয় পরিবার।