তৃপ্তি পাল কর্মকার:মাঠেই সোনা ফলে। মাঠেই নিজেকে গড়েপিটে নেয় একজন অ্যাথলেটিক। তাই ভবিষতের সোনার অ্যাথলেটিক তৈরি হবে বাচ্চাদের মাঠমুখী করলে। আজ ১৭ নভেম্বর কুঠিঘাট যুবসম্প্রদায়ের কালীপুজো উপলক্ষ্যে এক সচেতনতা শিবিরে এসে এ কথাই বললেন এশিয়ান গেমস ও কমনওয়েলথ গেমসের সোনাজয়ী ইতি বর্মন। ইতিদেবী এশিয়ান গেমস ও কমনওয়েলথ গেমস মিলিয়ে মোট পাঁচবার স্বর্ণ পদক জিতেছেন দুটি বিভাগে। ডিসকাস থ্রো ও শট পাট।| ইতি বর্মন বলেন, যে আমি কোনদিনই ভাবিনি ২০১০ সালে মালয়েশিয়ায় এশিয়ান গেমসে শট পাট ও ডিসকাস থ্রো তে দুই বিভাগে স্বর্ণপদক জিতবো । তারপর আমি সোনা জিতলাম, এরপর এশিয়ান গেমসে আবারও স্বর্ণপদক জয় করি। তাই আমি সমস্ত বাবা-মায়েদের বলছি সন্তানকে মাঠে খেলতে পাঠান। বাচ্চারা খেললে শরীর সুগঠিত হবে,মন ভালো থাকবে। একদিন এই ঘাটাল এলাকা থেকে সম্ভাবনাময় অ্যাথলেটিকের জন্ম হবে। •ভিডিও
এদিন কুঠিঘাট যুবসম্প্রদায়ের অনান্য অনুষ্ঠানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল করোনা সচেতনতা শিবির, করোনা যোদ্ধাদের সম্মান জ্ঞাপন। বিকেল পাঁচটায় কোভিড যোদ্ধাদের তথা পুলিশ, সিভিক ভলান্টিয়ার, আশাকর্মী,অ্যাম্বুলেন্স চালক, ভিআরপিদের সম্বর্ধনা দেওয়া হয়। এছাড়াও এলাকার দুঃস্থদের শীতকালীন কম্বল প্রদান করা হয়|। এলাকার মানুষকে সচেতন করা হয় কোভিড ১৯ সম্পর্কে। শিবিরে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক মহিলা ক্রীড়াবিদ ইতি বর্মন ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ঘাটাল থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক দেবাংশু ভৌমিক, শিক্ষক সৌমেশ চক্রবর্তী প্রমুখ। ।