নিজস্ব সংবাদদাতা— গতকাল ৩০ জুলাই চন্দ্রকোণা-১ এবং চন্দ্রকোণা-২ ব্লক, ঘাটাল ব্লক এবং দাসপুর-১ ব্লকের কয়েকটি জায়গায় বাঁধ ভেঙে প্রায় শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। দাসপুর থানার বিস্তীর্ণ অংশ তথা শিলাবতী নদী, কংসাবতী নদী, রূপনারায়ণ নদ এবং দুর্বাচটি খালের বাঁধ দিয়ে ঘেরা অংশটি এখনও নিরাপদে রয়েছে। রূপনারায়ণ, কংসাবতী এবং রূপনারায়ণের বাঁধ ভাঙলে তবেই ওই এলাকাটি প্লাবিত হতে পারে। ২০১৭সালে যেমনটি হয়েছিল। তবে পরিস্থিতি খুবই উদ্বেগ জনক। ঘাটাল মহকুমা সেচ ও জলপথ দপ্তরের সহকারী ইঞ্জিনিয়ার সুমিত দাস বলেন, জল প্রচুর বাড়ছে। আমরা পরিস্থিতির দিকে নজর রাখরি
ঘাটাল ও চন্দ্রকোণা বিধানসভা এলাকায় গত কাল যেসমস্ত জায়গায় বাধঁ ভেঙে প্লাবিত হয়েছিল সেই সমস্ত এলাকায় বন্যার জল আরও বাড়ছে। ঘাটাল ব্লক এলাকার সর্বত্রই বন্যা বেড়েই চলেছে। নতুন করে প্লাবিত হচ্ছে একের পর এক এলাকা। ব্লক এলাকার অধিকাংশ গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা জলের তলায়। অনেকের বাড়ির একতলা জলমগ্ন। ঘরবন্দি হাজার হাজার মানুষ। বন্যা দুর্গত মানুষদের জন্য প্রত্যেক গ্রামের স্কুল গুলিকে ফ্লাড সেন্টার করা হয়েছে। রাস্তাগুলি ডুবে থাকায় বিশেষ কাজে নৌকায় করে চলছে যাওয়া আসা। বেশ কিছু এলাকায় পানীয় জলের সমস্যা দেখা দিয়েছে। বন্যা দুর্গত মানুষদের জন্য প্রত্যেক গ্রাম পঞ্চায়েত অফিস ও বিডিও অফিসে খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম। নদীর জল বাড়তে থাকায় উদ্বেগে ঘটালবাসি। ঘাটালের মহকুমা শাসক সুমন বিশ্বাস বলেন, প্রত্যেকটি নদীতে জল বাড়ছে। আমরা সতর্ক রয়েছি। পরিস্থিত খুবই উদ্বেগ জনক।
Home এই মুহূর্তে ব্রেকিং ঘাটাল বন্যা পরিস্থিতি ক্রমশ ভয়াবহ হচ্ছে, প্লাবিত হতে পারে দাসপুর থানার বিস্তীর্ণ...