বাবলু মান্না: চিতায় কাঠ সাজানোর কাজ শেষ। চিতার পাশে মৃতদেহ [✔‘স্থানীয় সংবাদ’-এর সমস্ত কিছু জানতে এখানে ক্লিক করুন] শায়িত। শ্মশানে মৃতদেহ দাহ করতে বাধা দিলেন গ্রামেরই এক বাসিন্দা। এনিতে তুমুল গণ্ডগোল হল দাসপুর থানার জোৎঘনশ্যাম গ্রামের রামজাঙাল পাড়ায়।
বার্ধক্যজনিত কারণে এদিন ওই গ্রামের বাসিন্দা রাধেশ্যাম বারিক মারা যান। প্রায় আড়াই বছর আগে সরকারি টাকায় নির্মিত শ্মশানে শবদাহ করার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। ওই গ্রামের বাসিন্দা অসিত মাইতি, সত্য মণ্ডল প্রমুখ বলেন, হরিপদ মাউর নামে ওই গ্রামের এক বাসিন্দা কয়েক জনকে নিয়ে হঠাৎ করে শ্মশানে পৌঁছে চিতা থেকে কাঠ সরিয়ে ফেলে দিতে শুরু করেন।
ওই ঘটনা জানাজানি হওয়ার পরই গ্রামের অন্যান্য বাসিন্দারা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। তাঁরা শশ্মানে এসে হরিপদ মাউরের ওই আচরণের বিরোধিতা করে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। হরিপদ মাউর যখন দেখলেন তখন তিনি পিছু হঠতে বাধ্য হলেন। শুরু হয় মৃতদেহ দাহ করার প্রক্রিয়া।
হরিপদবাবু বলেন, আমার বাড়ির সামনেই ওই শ্মশান। ওখানে মৃতদেহ পোড়ালে তীব্র দুর্গন্ধে বাড়িতে টেকা মুশকিল হয়ে যায়। সেজন্যই আপত্তি করেছিলাম। •ভিডিওটি দেখুন