তনুপ ঘোষ: করোনা আতঙ্কের মাঝে আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনা সাথে লকডাউন দুই মিলে দিশেহারা তরমুজ চাষিরা। এবছর অতিবৃষ্টির ফলে নষ্ট হয়েছে গাছ কমেছে ফলন, অপরদিকে করোনা ভাইরাসের ফলে লকডাউন বাইরে যাচ্ছে না তরমুজ। তাই অন্য বছরের তুলনায় তরমুজের কমেছে দাম। কিন্তু খরচ রয়েছে একই, তাই দুশ্চিন্তায় ঘাটাল মহকুমার চন্দ্রকোণা-১ ও চন্দ্রকোণা-২ নম্বর ব্লকের তরমুজ চাষিরা। জানাযায় চন্দ্রকোণার দুটি ব্লকের কালাকড়ি, মানিককুণ্ডু,জাড়া, বড়োআকনা সহ বিস্তীর্ণ এলাকার চাষিরা আলুর পরেই তরমুজ চাষে মেতে ওঠেন। এককথায় অর্থকরী ফসল হিসাবে এই এলাকার মানুষরা তরমুজ চাষকে বেছে নিয়েছেন। এবছর আবহাওয়া আর করোনার জেরে সেই তরমুজ চাষে বিঘে পিছু ১০ হাজার টাকা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন চাষিরা।চাষিরা বলেন, অন্যান্য বছরের তুলনায় এবছর বেশি বৃষ্টি হওয়ায় নষ্ট হয়েছে গাছ ফলন কমেছে তরমুজের তার উপর লকডাউনের জেরে বাইরে যাচ্ছে না তরমুজ তাই তরমুজের দামও কম মাঠের তরমুজ মাঠের পড়ে নষ্ট হচ্ছে। কিভাবে ঋণ শোধ করবে তা বুঝে উঠতে পারছে না তারা।