ঘূর্ণিঝড় ফণির দাপটে রাজ্যে দুর্যোগের আশঙ্কা সাথে তাপপ্রবাহের দাপট। গ্রীষ্মের ছুটিকে বাড়িয়ে ৩০ জুন পর্যন্ত রাজ্যের সমস্ত বিদ্যালয়গুলিতে পঠন পাঠন স্থগিত করে ছুটি ঘোষণা করে রাজ্যের শিক্ষা দপ্তর।
একটানা ২ মাসের ছুটি কখনও দেখেনি রাজ্যবাসী। রাজ্যজুড়ে সমালোচনার ঝড় বয়েছে,ভোট বাক্সেও তার কম প্রতিফলন পড়েনি। সে প্রতিবাদে এবার সামিল দাসপুরের শিক্ষক শিক্ষিকা থেকে অভিভাবকরা। তারা শিক্ষক শিক্ষার্থী শিক্ষানুরাগী অভিভাবক মঞ্চ গঠন করে ২৮ মে বিকেলে ঘাটাল পাঁশকুড়া সড়কের ধারে দাসপুরের গৌরায় একটি অবস্থান বিক্ষোভের আয়োজন করে।
এই অবস্থান বিক্ষোভ কর্মসূচিতে অংশ নিতে দেখা গেল এলাকার শিক্ষানুরাগী,শিক্ষাবিদ, শিক্ষক শিক্ষিকা থেকে অভিভাবক অভিভাবিকাদের।
অভিভাবকরা গর্জে উঠেন রাজ্য সরকারের স্কুল গুলিতে একটানা ছুটি বিষয়ে। তাঁরা জানান,তারা ভীষনই চিন্তিত নিজেদের ছেলে মেয়েদের পঠন পাঠন নিয়ে। এমনি চলতে থাকলে ছেলে মেয়েদের পঠন পাঠনের স্বার্থে সরকারি স্কুল ছেড়ে সাধ্যের বাইরে গিয়ে এবার তাদেরকে বেসরকারি স্কুলেই ভর্তি করতে হবে।