কাজলকান্তি কর্মকার: আজকাল প্রত্যেকের ফোনেই ক্রেডিট কার্ড নেওয়ার জন্য নামি-দামি বহু ব্যাঙ্ক থেকে প্রায়ই ফোন আসে। কিন্তু সেই সমস্ত ক্রেডিট কার্ডগুলি পেতে যেমন নানান ঝামেলা পোহাতে হয়, তার পাশাপাশি কার্ডগুলি ব্যবহার করলে নানা রকম চার্জও দিতে হয়। সেই সব ঝামেলা-ঝক্কি না চাইলে Slice ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করা যেতে পারে। অন্যান্য জিনিসের মতো ক্রেডিট কার্ড বর্তমান যুগে অনেকটাই অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। কারণ, অনেক সাইট রয়েছে যেখানে ক্রেডিট কার্ড ছাড়া কেনা যায় না। অথচ ক্রেডিট কার্ড পেতেও নানা রকম ঝামেলার মধ্য পড়তে হয়। সেই দিক দিয়ে বিচার করলে Slice ক্রেডিট কার্ড ম্যানেজ করা অনেকটাই সোজা। এই কার্ডের সুবিধে •জয়েনিং ফি মানে কার্ড নেওয়ার জন্য কোনও টাকা দিতে হয় না। • বছরে কোনও ভাড়া বা চার্জ লাগে না। •এই কার্ড করার জন্য কোনও ব্যাঙ্কে ছুটতে হয় না। •লেনদেনর সময় ক্যাশব্যাকও পাওয়া যায়। •১৮ বছরের উপরে ছাত্রছাত্রীরাও এই কার্ড করতে পারবে। • আবেদন করার এক ঘণ্টা থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ভার্চ্যুয়াল কার্ড পাওয়া যাবে। সেই কার্ড দিয়ে অনলাইনে কেনাকাটা করা যাবে। সাত দিনের মধ্যে বাড়িতে পিভিসি’র কার্ড চলে আসবে। এই কার্ডের অসুবিধে: অন্যান্য ক্রেডিট কার্ডে যেমন বিলিং ডেটের ২১ দিনের মধ্যে পেমেন্ট করে দিলে কোনও সুদ লাগে না। তাই অনেক ক্ষেত্রে কার্ড ব্যবহারকারীদের৫০ দিন পর্যন্ত কোনও সুদ দিতে হয় না। কিন্তু এই Slice ক্রেডিট কার্ডে পাঁচ দিনের মধ্যে পেমেন্ট না করতে পারলে ১২ থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত সুদ দিতে হবে। এই কার্ডের মাধ্যমে যেসব কেনা কাটা হবে তা গুগল পে, ফোন পে, পেটিএমের মাধ্যমে পরিশোধ করা যাবে।
•https://play.google.com/store/apps/developer?id=slice+super+card&hl=en এই লিঙ্কে ক্লিক করে অ্যাপটি ডাউনলোড করে কয়েকটি স্টেপ পেরোলেই কার্ডের জন্য আবেদন হয়ে যাবে। আবেদনের জন্য ডকুমেন্ট লাগবে আইডি প্রুফ হিসেবে আধার/ ভোটার/ ড্রাইভিং লাইসেন্স/ স্টুডেন্ট হলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আই কার্ড—যে কোনও একটি। •ঠিকানার প্রুফ হিসেবে ভোটার/রেশন / ইলেকট্রিক বিল/আধার কার্ডের যেকোনও একটি দিতে পারেন। যদি মোবাইলের সঙ্গে আধার ও প্যান লিঙ্ক করা থাকে তাহলে কোনও কিছুই লাগবে না। [✔‘স্থানীয় সংবাদ’-এর সমস্ত কিছু জানতে এখানে ক্লিক করুন]