নিজস্ব সংবাদদাতা: মুখ্যমন্ত্রী আসার আগেই বীরসিংহ গ্রামের উন্নয়নকে কেন্দ্র করে তুমুল বিক্ষোভ
গ্রামবাসীদের। আজ ১সেপ্টেম্বর বিকেল ৪ টায় বীরসিংহ গ্রামের ভগবতী হাইস্কুল চত্বরে জড়ো হয় বিক্ষোভকারীরা। বিক্ষোভের মুখে পড়ে এলাকা ছাড়তে বাধ্য হয় ঘাটাল পঞ্চায়েত সমিতির সহকারি সভাপতি দিলীপ মাজি ও কর্মাধ্যক্ষ প্রশান্ত রায়। পরে ঘাটাল থানার পুলিশ এসে পরিস্থিতি সামাল দেয়। বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, বীরসিংহ আদর্শ গ্রাম হিসাবে চিহ্নিত থাকলেও আদর্শ গ্রামের ন্যূনতম বৈশিষ্ট্য এখানে নেই। গ্রামবাসীদের তরফ থেকে কয়েকদিন আগে প্রশাসনের কাছে বাংলা ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ১২আশ্বিন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্মবার্ষিকী পালন, পাকা রাস্তা ও ব্রিজ নির্মাণ, স্ট্রীট লাইট লাগানো, মহিলা কলেজ স্থাপন, পার্ক তৈরি সহ মোট ১৬ দফা কাজের দাবি জানানো হয়। কিন্তু তা পূরণ হয়নি।
বীরসিংহ আদর্শ গ্রাম হিসাবে চিহ্নিত থাকলেও আদর্শ গ্রামের ন্যূনতম বৈশিষ্ট্য এখানে নেই। গ্রামবাসীদের তরফ থেকে কয়েকদিন আগে প্রশাসনের কাছে বাংলা ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ১২আশ্বিন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্মবার্ষিকী পালন, পাকা রাস্তা ও ব্রিজ নির্মাণ, স্ট্রীট লাইট লাগানো, মহিলা কলেজ স্থাপন, পার্ক তৈরি সহ মোট ১৬ দফা কাজের দাবি জানানো হয়। কিন্তু তা পূরণ হয়নি।
গ্রাম কমিটির প্রধান অসীম মণ্ডল বলেন, দাবিদাওয়ার ব্যাপারে বিধায়কের পক্ষ থেকে আজ বিকেল ৩ টায় এলাকার ৫টি ক্লাব ও গ্রাম কমিটিকে নিয়ে আলোচনায় বসার আশ্বাস দিলেও বিধায়ক এলাকায় আসেননি। পরে ঘাটাল পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি দিলীপ মাজি এবং খাদ্য ও সরবরাহ কর্মাধ্যক্ষ প্রশান্ত রায় আলোচনা সভায় যোগ দিতে এলে ক্ষোভে ফেটে পড়েন গ্রামবাসীরা। তাঁদেরকে ঘিরে শুরু হয় বাকবিতণ্ডা, পরে তড়িঘড়ি এলাকায় ছাড়েন তাঁরা। এরপরই গ্রামবাসীদের মধ্য থেকে বিজেপি সমর্থকরা তৃণমূলের পার্টি অফিস নিজেদের দখলে নেয়। এলাকায় রয়েছে এখন চরম উত্তেজনা, মোতায়েন রয়েছে ঘাটাল থানার পুলিশ।