তনুপ ঘোষ:জল বাড়ছে শীলাবতীর। নদীর জলের ঘূর্ণিতে ছিঁড়ে গিয়েছে বাঁশের সাঁকো। দুই পারের মধ্যে
যোগাযোগের একমাত্র উপায় এখন নৌকো। সেও পর্যাপ্ত পরিমাণে নেই। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন দুই পারের বাসিন্দাদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করতে হচ্ছে। স্কুলের ছাত্র ছাত্রীদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যেতে হয় স্কুলে। নদীর পাড়গুলি খুবই দুর্বল হওয়ায় বাড়ি সমেত তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা নিয়ে রাত কাটাচ্ছেন বাসিন্দারা। নিজেদের এই অসহায় অবস্থার কথা প্রশাসনকে জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি। তাই নদীপাড়ের বাসিন্দারা উৎকণ্ঠায় প্রহর গুনছেন।